The beauty of St. Martin is the mother of festivals and joy for tourists

সেন্টমর্টিনের সৌন্দর্যে পর্যটকদের উৎসব ও আনন্দের মাতা মাতি

প্রকাশিত: ২:৪৬ অপরাহ্ণ, মার্চ ৭, ২০২১
লাইট হাউজ ফাইল ফোটো

নিজস্ব সংবাদদাতা :  সেন্টমর্টিনের সৌন্দর্যে পর্যটকদের উৎসব ও আনন্দের মাতা মাতি । বঙ্গোপসাগরের বিশাল নীল জলরাশি, পাথুরে সৈকত আর কেয়াবনের সৌন্দর্যে মুগ্ধ ভ্রমণপিপাসুরা।

তবে কাছে থাকা ছেঁড়াদ্বীপ ভ্রমণে সম্প্রতি পরিবেশ অধিদপ্তর নিষেধাজ্ঞা দিলেও তা মানছেন না অনেকে।

টেকনাফের নাফ নদী থেকে যাত্রা শুরু হয় দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে।

বঙ্গোপসাগরের স্বচ্ছ নীলা জলরাশির বুক চিরে এগিয়ে যায় আমাদের দেশের পর্যটকবাহী জাহাজ। পথের সঙ্গী হয় খাবারের খোঁজে আশা গাংচিলের ঝাঁক।

কিছুদূর গেলেই দেখা মিলে মিয়ানমার উপকূল, গভীর সাগরে জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য এসব দেখতে দেখতে পর্যটকরা পৌঁছে যায় দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে।

এখানকার প্রবাল পাথরের সৈকত, স্বচ্ছ নীল জলরাশি, কেয়াবন আর ছেঁড়াদ্বীপের সৌন্দর্য মন কেড়ে নেয় ভ্রমণপিপাসুদের।

এখানে কোলাহলমুক্ত জীবন ও দীর্ঘ বালুকাবেলায় হাঁটাহাঁটি কিংবা সাগরের বিশাল ঢেউয়ে গা ভাসিয়ে যান্ত্রিক জীবনের বিষাদ ভুলেন অনেকেই।

পাশেই ছেঁড়াদ্বীপের অপরূপ সৌন্দর্য দেখতে যায় কেউ কেউ। যদিও সম্প্রতি দ্বীপটি ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদপ্তর।

প্রতিদিন কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম থেকে দশটি জাহাজে পর্যটক আসে সেন্টমার্টিনে। দ্বীপটিতে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় কাজ করে আমাদের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সাগরতীরে ছুটে আসা মিষ্টি হাওয়ায় বিভিন্ন রকম উৎসব  ও আনন্দে মেতে মেতে উঠেন অনেকেই। কেউ কেউ আবার ভুলে যান বয়সের সীমাও।

এ যেন মনের আনন্দে মেতে উঠার মত সৌন্দর্যে ভরা আমাদের এই সেন্টমার্টিন দ্বীপ।

সেন্টমর্টিনের সৌন্দর্যে পর্যটকদের উৎসব ও আনন্দের মাতা মাতি যেন সকলের মন কেড়ে নেয়ার মত।

আরো পড়ুন…

অ্যান্টার্কটিকার বরফের রাজ্যে বড় ফাটল;ভয়ঙ্কর বিপর্যয়ের দিকে পৃথিবী