Disobeying the owner's order, the captain returned to his own country with the ship মালিকের আদেশ অমান্য করে ক্যাপ্টেন জাহাজ নিয়ে তার নিজ দেশে হাজির লাইটহাউজ নিউজ ক্লাব লাইটহাউজ নিউজ ক্লাব প্রকাশিত: ১২:৫০ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ১১, ২০২১ লাইট হাউজ ফাইল ফটো মেরিটাইম ডেস্ক : বন্দর কর্তৃপক্ষকে কোনও বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে এবং অনুমতি না নিয়ে ৮ জানুয়ারি ভোর সকালের দিকে মঙ্গোলিয়া পতাকাবাহী রেফ্রিজারেটেড এক্সপ্রেস ৬ কার্গো জাহাজটি আন্দামান সাগরের দক্ষিণ থাইল্যান্ড জলে প্রবেশ করে এবং ফুকেট দ্বীপের অ্যাঙ্কারেজ অঞ্চলে জাহাজটি অ্যাঙ্কার করে। এতে বন্দর কর্তৃপক্ষের সন্দেহ মনে হলে, বন্দর কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ জাহাজে উঠে নাবিক এবং ক্যাপ্টেনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুর করে। জাহাজের ক্যাপ্টেন এবং নাবিকদের গল্প অনুসারে, সোমালি জলের নিকটবর্তী অঞ্চলগুলো সহ এরাবিয়ান সমুদ্রে মাছের পণ্য সংগ্রহের জন্য মালিকের আদেশে জাহাজটি গত বছরের আগস্টে চীন ছেড়ে যায়। তখন নাবিকদের চুক্তিপত্রের সময়কাল শেষ হয়ে গিয়েছিল এবং জাহাজটিতে কোনও প্রহরী সরবরাহ করা হয়নি, তাই সম্ভাব্য জলদস্যুদের আক্রমণ থেকে জাহাজটিকে রক্ষা করতে এমন পদক্ষেপ নেয়। ক্যাপ্টেন বলেন, তিনি তার জাহাজের নাবিক সদস্যদের সাথে আলোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেয় এবং কার্গো সরবরাহকৃত অঞ্চল ত্যাগ করে থাইল্যান্ডের ফুকেট দ্বীপের অ্যাঙ্কারেজ অঞ্চলে জাহাজটি অ্যাঙ্কার করে। জাহাজটিতে ক্যাপ্টেন সহ মোট ১৮ জন নাবিক আছে বলে বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়। এদের মধ্যে ক্যাপ্টেন সহ ৬ জন থাই, ৭ জন ইন্দোনেশিয়ান, ১ জন মিয়ানমার এবং ৪ জন চীনা জাতীয়তার নাবিক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। জাহাজটি এখনও ঐ অঞ্চলে নোঙ্গরে আছে এবং তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।এখনও পর্যন্ত এই ঘটনার সুস্পষ্ট ফলাফল পাওয়া যায়নি। থাই নাবিক সদস্যদেরকে সাইন অফ করে জাহাজ থেকে নামিয়ে তাদের নিজ বাড়ীতে ফিরে যেতে দেওয়ার অনুরোধ করেন, বন্দর কর্তৃপক্ষের নিকট। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলেন, এখানে ক্যাপ্টেন স্পষ্ট ভাবে মালিকের আদেশ অমান্য করেন, কঠোরভাবে বলতে গেলে, জলদস্যুতা হিসাব বিবেচনা করে মালিকের অনুমতি ছাড়া জাহাজটিকে নিয়ন্ত্রণে নেওয়া ঠিক হয়নি। এখানে সম্ভাব্য বিষয় বিচার করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য এটি যথাযথ ছিল কিনা তা ক্ষতিয়ে দেখছেন তদন্ত কমিটি। SHARES পাইরেসি সংবাদ বিষয়: Breaking shipping newsMaritime news